০২। উমরার ফজিলত ঃ-

(উচ্চারণঃ আন ইবনে আব্বাসিন (রা.) ক্ব’ল্ ক্বলা রাসুলুল্লাহি (সা.) ইন্না উমরাতা ফি রামাদানা তা’দিলু হাজ্জাতান।) অর্থ-ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত,তিনি বলেছেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, রমযান মাসে উমরা (মর্যাদায়) হজের সমকক্ষ হয়। (বুখারী, মুসলিম-২২১ তিরমিজি-৯৩৯) (উচ্চারণঃ আন আবি হুরায়রাতা (রাঃ) ক্বলা, ছামিতু রাসুলল্লাহি (সা.) ইয়াকুলু- অফদুল্লাহি ছালাছাহ আলগাজী ওয়াল হাজ্জি ওয়াল মু’তামিরে।) অর্থ-আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেছেন, আমি রাসুল (সা.) কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, আল্লাহর মেহমান তিনজন। তারা হলেন -আল্লাহর পথে জিহাদকারী, হজব্রত পালনকারী এবং উমরা পালনকারী। (নাসায়ী-২৬২৫) (উচ্চারণঃ আন আবি হুরায়রাতা (রাঃ) আনিন্নাবী (সা.) ক্বলা আলহাজ্জু ওয়াল উম্মারু অফদুল্লাহি, ইন দা’আওহু আজাবুহু, ওয়া ইন ইসতাগফিরুহু ওয়া গুফিরা লাহুম।)অর্থ-আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন, আমি রাসুল (সা.) কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, হজব্রত পালনকারী ও উমরাকারী আল্লাহর প্রতিনিধি। তারা যদি তাঁকে ডাকেন তাহলে তিনি সাড়া দেন। আর যদি ক্ষমা চান, ক্ষমা করে দেন। (ইবনে মাজা-২৮৯২,২৮৯৩) (উচ্চারণঃ আন আবি হুরায়রাতা (রাঃ) আন্না রাসুলুল্লাহি (সাঃ) ক্বলা, আলউমরাতু ইলাল উম্রাতি কাফ্ফারাতুন লিমা বাইনাহুমা ওয়াল হাজ্জুল মাবরুর লাইছা লাহু জাযাউন ইল্লাল জান্নাহ।) অর্থ-এক উমরা থেকে অপর উমরা তার মধ্যবর্তী সময়ে কৃত অপরাধের কাফরা স্বরুপ। আর কবুল হজের প্রতিদান জান্নাত ছাড়া কিছুই হতে পারে না।(বুখারী-৬/২৭৪,মুসলিম-৭/৭২) ০৪/১২/২০২২